প্রতিনিধি ৯ অক্টোবর ২০২২ , ৯:০২:৪৩ প্রিন্ট সংস্করণ
সঞ্জয় দাস, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি:
নীলফামারীর ডিমলায় ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট আনোয়রুল ইসলাম চৌধুরীকে (৪৫) গলা কেটে হত্যা করেছে দূর্বত্তরা। তিনি ডিমলা সদর ইউনিয়নের বিজয় চত্বর সংলগ্ন নিজ বাসায় তাকে হত্যা করা হয়।
আনোয়ারুল জেলার জলঢাকা উপজেলার খারিজা গোলনা গ্রামের আব্দুল হাইয়ের পুত্র। নিহত আনোয়রুল দীর্ঘ ১৮ বছর থেকে ওই ইউনিয়নের বিজয় চত্বর এলাকায় বসবাস করেন। ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লাইছুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
শনিবার (৮ই অক্টোবর) গভীর রাতে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে পুলিশ ধারনা করছে। ওইদিন নিহতের স্ত্রী সুখি বেগম (৩০), ছেলে সজিব (১০) ও কন্যা আখি মনি (৭) গ্রামের বাড়ী বেড়াতে যায়।
রবিবার (৯ই অক্টোবর) সকালে বাসা সংলগ্ন মোটরসাইকেল মেকার পল্লব দোকান খুলে বাসার ভিতরে গেলে আনোয়রুল ইসলামের ঘরের দরজা খোলা এবং উঠানে রক্ত দেখতে পায়, রুমে তাকিয়ে দেখে গলা কাঁটা মরদেহ পড়ে রয়েছে। পল্লব ও এলাকাবাসি থানায় সংবাদ দিলে পুলিশ বাসাটি ঘিরে রাখে।
ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লাইছুর রহমান বলেন, ঘটনাটির তদন্তের জন্য সিআইডির ক্রাইম সিনের টিম আসার জন্য বাসায় কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। সিআইডি ও পিবিআই টিমের তদন্তের কাজ চলমান রয়েছে। এ রিপোট লেখা পর্যন্ত তদন্ত টিম কাজ করছেন।ডিমলায় ডাচবাংলা মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নীলফামারীর ডিমলায় ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট আনোয়রুল ইসলাম চৌধুরীকে (৪৫) গলা কেটে হত্যা করেছে দূর্বত্তরা। তিনি ডিমলা সদর ইউনিয়নের বিজয় চত্বর সংলগ্ন নিজ বাসায় তাকে হত্যা করা হয়।
আনোয়ারুল জেলার জলঢাকা উপজেলার খারিজা গোলনা গ্রামের আব্দুল হাইয়ের পুত্র। নিহত আনোয়রুল দীর্ঘ ১৮ বছর থেকে ওই ইউনিয়নের বিজয় চত্বর এলাকায় বসবাস করেন। ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লাইছুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
শনিবার (৮ই অক্টোবর) গভীর রাতে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে পুলিশ ধারনা করছে। ওইদিন নিহতের স্ত্রী সুখি বেগম (৩০), ছেলে সজিব (১০) ও কন্যা আখি মনি (৭) গ্রামের বাড়ী বেড়াতে যায়।
রবিবার (৯ই অক্টোবর) সকালে বাসা সংলগ্ন মোটরসাইকেল মেকার পল্লব দোকান খুলে বাসার ভিতরে গেলে আনোয়রুল ইসলামের ঘরের দরজা খোলা এবং উঠানে রক্ত দেখতে পায়, রুমে তাকিয়ে দেখে গলা কাঁটা মরদেহ পড়ে রয়েছে। পল্লব ও এলাকাবাসি থানায় সংবাদ দিলে পুলিশ বাসাটি ঘিরে রাখে।
ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লাইছুর রহমান বলেন, ঘটনাটির তদন্তের জন্য সিআইডির ক্রাইম সিনের টিম আসার জন্য বাসায় কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। সিআইডি ও পিবিআই টিমের তদন্তের কাজ চলমান রয়েছে। এ রিপোট লেখা পর্যন্ত তদন্ত টিম কাজ করছেন।