প্রতিনিধি ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ , ১০:৫৩:২৩ প্রিন্ট সংস্করণ
কাশ্মির পাকিস্তান-ভারতে দখলের লড়াই দ্বাড়িয়াপুর খেলার মাঠ; পিতা-মাতার একমাত্র নক্ষত্রের চিরবিদায়
আব্দুল জব্বার/ কে. এম নাহিদুজ্জামান পরাগ;
নিজ স্বার্থে লাগলে টান, কে বা আপন কে বা পর। অর্থ সম্পদ প্রতিপত্তির নেশায় মক্ত আমরা। অর্থের জন্য নিজের মনুষ্যত্ব বিক্রি করতে এক মিনিট বিবেক বাধা দেয়না আমাদের।নিজ স্বার্থ উদ্ধারে নিজের পিতা-সন্তান আপন লোককে কোন প্রশ্ন ছাড়াই আমরা বাড় বাড় নিজেকে মানুষ নামের পশুত্বের পরিচয় দেই।
এভাবে আর কত ছড়ে যাবে প্রাণ। গতকাল পাবনার পাবনার দ্বাড়িয়াপুর স্কুল ফুটবল খেলার মাঠকে কেন্দ্র করে বির্তক জড়ায় সবাই এরপর সংর্ঘষ। মেধাবী তরুণ স্বপ্নবাজ বাবা-মায়ের একমাত্র সম্বল তরুণের মৃত্যু।
পাবনার সাঁথিয়ার ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে পূর্ব বিরোধের জের ধরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন।রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাঁথিয়ার গোপালপুর ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক উপজেলার ছাতকবরাট গ্রামের শাহাদতের ছেলে আরিফুল ইসলাম (২৪)
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার বিকালে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সাঁথিয়ার গোপালপুর গ্রামের সাথে আমিনপুর থানার দ্বারিয়াপুর গ্রামের সংঘর্ষে একজন আহত হন। ওই সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে রোববার দুপুরে সাঁথিয়ার ছাতক বরাট গ্রামের আরিফুল ইসলামকে গোপালপুর ব্রিজ সংলগ্ন স্থান থেকে কুপিয়ে আহত করে প্রতিপক্ষের লোকজন। গুরুত্বর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ৮টার সময় তিনি মারা যান। সাঁথিয়া থানায় মামলা করা হয়েছে। রয়েছে বিভিন্ন দলের ইন্ধন দাতারা।
স্থানীয়রা জানান দ্বাড়িয়াপুর কাজী বাড়ির সকলের নেতৃত্বে চলত মাদকদ্রব্য -1XBET এর জুড়ার আসর। এলাকায় রাজত্ব করে আসছে এই বংশটি। সংঘর্ষের পরেই সেনাবাহিনী ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেন।
বিকেলে এলাকার লোক এই মৃত্যুর সাথে জড়িত সকলকেই আইনের আওতায় এনে বিচার করার দাবি জানান। এভাবে অন্যয়ের বিরুদ্ধে আপনিও যদু চুপ করে থাকেন তাহলে হয়তো আপনার আপজন সন্তান অকালে প্রাণ হারাবে। হারাবেন আপনার দুনিয়াতে বেঁচে থাকার একমাত্র স্বম্বলকে। কি হবে এই আরিফুলের নিষ্পাপ ছোট বাচ্চাটার, ওর সহধর্মিণীকে কি শান্তনা দিবেন। কিভাবে একমাত্র সন্তান হারানো মুখ বুঝে সয়ে নিবে তার পিতা-মাত।। পারবেন এই আরিফুলকে ফিরিয়ে দিতে! একজন মানুষ হয়ে অন্যকে আপনি মেরে ফেললেন৷ যেখানে সৃষ্টিকর্তা নিজে আমাকে সৃষ্টিকর্তা আমাকে সৃষ্টি করে নিজে মারেন না আজরাইলকে দিয়ে উঠিয়ে নিয়ে যান। হায়রে মানুষ কিসে মানুষ না রইলে মনুষ্যত্ব, আমিওতো নই সুস্থ না রইলে মনুষ্যত্ব।
উল্লেখ্য কিছুদিন আগে কাশিনাথপুর স্কাইলার্ক স্কুলের শিক্ষিকা ও তার স্বামীকে দুই শিশু বাচ্চার সামনে মেরে ফলে আপন দেবর। এদের ইব্ধনদাতা শিকড় উপড়ে ফেলার দাবি এলাকাবাসীর।