• সারাদেশ

    জবিতে ইউজিসির অভিন্ন নীতিমালার বিরুদ্ধে মানববন্ধন 

      প্রতিনিধি ১৪ নভেম্বর ২০২২ , ৫:৩৬:০০ প্রিন্ট সংস্করণ

     

    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি:

    বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রণীত প্রহসনের অভিন্ন নীতিমালা প্রতিহত, নবম পে-স্কেল প্রদান ও পে-স্কেল ঘোষণার পূর্ব পর্যন্ত ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়নের দাবিতে বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ফেডারেশন (বাআবিকফ) কর্তৃক ঘোষিত শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী সমিতি ও সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতি।

     

    সোমবার (১৪ নভেম্বর) বেলা ১১ ঘটিকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে মানববন্ধনটি পালিত হয়।

     

    বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ফেডারেশন সূত্রে জানা যায়, গত ২২ মে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সঙ্গে বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ফেডারেশনের (বাআবিকফ) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী নিয়োগ, পদন্নোতি ও পদন্নোতি সংক্রান্ত সভায় মতবিনিময় হয়। কিন্তু বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন তাদের মতামতকে উপেক্ষা করে অভিন্ন নীতিমালা বাস্তবায়নের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তা যদি বাস্তবায়ন হয় তবে প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা ভীষন ক্ষতির সম্মুখীন হবে

     

    মানববন্ধনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দীন বলেন, অভিন্ন নীতিমালা মানি না মানবো না। কর্মচারীদের যেকোনো প্রয়োজনে আমরা থাকব।

     

    কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ইউজিসি কর্তৃক অভিন্ন নীতিমালা বাস্তবায়ন , পে-স্কেল ঘোষণা করা এর পূর্ব পর্যন্ত ৫০% মহার্ঘ ভাতা এই দাবি বাস্তবায়নের শেষ পর্যন্ত আমরা আমাদের দাবিতে অটল থাকব। ইউজিসির অভিন্ন নীতিমালা কোনভাবেই বাস্তবায়ন করতে দিব না।

     

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়ক কর্মচারী সমিতির সভাপতি মোঃ আবু সাইদ বলেন, আজকে আমাদের রাজপথে নামার জন্য কিছু ইদুর আমাদের দিয়ে ফায়দা লুটার চেষ্টা করছে। আমরা যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরী করি আমরা ন্যায় নীতির মধ্যে দিয়ে কাজ করি। এখানে কাজ করে আমরা পরিবার চালাই। প্রহসন মূলক অভিন্ন নীতি মালা প্রতিহত করতে আমাদের এক হতে হবে, যারা এই নীতিমালার সাথে জড়িত তারা সহায় হন, আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী নীতিমালা নিয়ে সন্তুষ্ট। আমরা আমাদের নীতি মালা নিয়ে ভালো আছি। অভিন্ন নীতিমালা করলে সেটা সবার দিক বিবেচনা করে করবেন।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ

    ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ছেলেকে বাঁচাতে মা-বাবার আকুতিপ্রেস রিলিজঃ সাথিয়ার আলোচিত রাজা হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন। গত ইং ১৭/০৭/২০২২ তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ০৭ ঘটিকার সময় ভিকটিম রাজা প্রাং (৫০), পিতা-মৃত সিরাজ প্রাং,সাং-শ্রীধরকুড়া, থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনা তার পূর্ব পরিচিত মোঃ অনিক হোসেন (১৮) ও হৃদয় হোসেনর (১৯) সাথে প্রতিবেশি জয়নালের (২৫) সিএনজি করে পিকনিক খাওয়ার কথা বলে বরাট, কাশিনাথপুরের দিকে যায়। যথাসময়ে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে না ফেরায় রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা রাজার মোবাইল নাম্বারে ফোন দিলে সিএনজি চালক জয়নাল ফোনটি রিসিভ করে বলে যে, তার কাছে ভিকটিম রাজা মোবাইল ফোনটি রেখে কোথায় যেন চলে গেছে। ঐ দিন রাত্রিতে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে ফেরত না আসলে পরিবারের লোকজন রাজা প্রাং-কে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি করিতে থাকে। খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে গত ইং ২০/০৭/২০২২ তারিখ সকাল অনুমান সকাল ০৯.০০ ঘটিকার সময় সাঁথিয়া থানাধীন সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের কচুরি পানার মধ্যে ভিকটিম রাজার অর্ধগলিত লাশ পাওয়া যায়। বিষয়টি হত্যাকান্ড হিসেবে প্রাথমিক ভাবে ধারণা হওয়ায় ভিকটিম রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন যার মামলা নং-২২, তাং-২১/০৭/২০২২ খ্রিঃ, ধারা-৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে তৎকালীন পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম স্যারের নির্দেশনায় ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে ১। সিএনজি চালক জয়নাল (২৫) ২। মোঃ হৃদয় হোসেন (২০) এবং ৩। পিয়াস সরকার (২৩) দের গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক আসামী গণ এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করলে তাদের অত্র মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে পাবনা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ আকবর আলী মুনসী স্যারের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে জনাব মোঃ মাসুদ আলম,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ), জনাব কল্লোল কুমার দত্ত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, (বেড়া সার্কেল), জনাব আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম, অফিসার ইনচার্জ এবং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই ইমতিয়াজ এর নেতৃত্বে একটি চৌকস টিম ঢাকা,গাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ এর শাহজাদপুর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সন্দেহে ১। মোঃ মামুন খান (২৩), পিতা-মোঃ দুলাল খান এবং ২। মোঃ আশিক ফকির (২৫), পিতা-মোঃ আনিছ ফকির , উভয় সাং-সোনাকুড়া বরাট,থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনাদ্বয়কে গ্রেফতার পূর্বক বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) বিজ্ঞ আদালতে ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) এর প্রদত্ত জবানবন্দিতে জানা যায় যে, ভিকটিম রাজা প্রাং মাদকের সাথে সম্পৃক্ত ছিল। মাদক খাওয়ার টাকা পয়সাকে কেন্দ্র করে আসামী হৃদয় এবং অনিকের সাথে ঝামেলা ছিল। অপর আসামী মামুন এবং জুয়েলের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে সাথিয়া থানায় মাদকদ্রব্য আইনে একটা মামলা হয়। এই মামলার সোর্স হিসেবে ভিকটিম রাজা ছিল বলে আসামীদের ধারণা। আর এই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী রনির সাথে খাসের পুকুর ও জমির দখল নিয়ে বিরোধ ছিল। উক্ত বিরোধ ও পূর্বশত্রুতার জের ধরে পূর্বপরিকল্পিত ভাবে কৌশলে ভিকটিম রাজা প্রাং-কে মোঃ জয়নাল এর সিএনজি যোগে মোঃ হৃদয় ও মোঃ অনিক কে দিয়ে ডেকে নিয়ে আসার পর মাদকদ্রব্য গঁাজা খাওয়ার কথা বলে সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের ধারে পাটক্ষেতে নিয়ে যায় এবং রাত্রি অনুমান ১০.০০ ঘটিকা হতে ১১.০০ ঘটিকার মধ্যে আসামী মোঃ রনির নেতৃত্বে মোঃ হৃদয়, মোঃ জয়নাল, মোঃ অনিক, মোঃ জুয়েল, মোঃ মামুন, মোঃ আশিক, এনামুল হক ও মোঃ সোহেলগন মিলে ভিকটিম রাজাকে গলাটিপে হত্যা করে মৃতদেহ পার্শ্ববর্তী ক্যানেল-এ কচুরিপানার মধ্যে লুকিয়ে রাখে। আসামী মোঃ জয়নাল এর নিকট হতে ভিকটিম রাজা প্রাং এর ব্যাবহৃত মোবাইল ফোন ও সিএনজি গাড়ী উদ্ধার পূর্বক জব্দ করা আছে

    রামগড়ে বিজিবি মহাপরিচালকের সীমান্ত পরিদর্শন ও বিএসএফের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়

    এস আই কে ফাঁসানো সেই সোহেল ডাকাতির মামলায় আটক

    কালীগঞ্জে নবনির্বাচিত এমপি আখতারউজ্জামানকে বিজয়ী সংবর্ধনা

    সুজানগরে মাদকদ্রব্য গাঁজা সহ একজন আটক 

    চাটমোহর প্রিমিয়ার লীগের খেলোয়ার নিলাম অনুষ্ঠিত