• সারাদেশ

    সোনাক্ষীর পর পর্ন সাইটে আরেক অভিনেত্রীর অশ্লীল ভিডিও

      প্রতিনিধি ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ৬:৫১:০৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    সাইবার দুনিয়ায় প্রায়ই হেনস্থার স্বীকার হন তারকারা। সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর থেকে একাধিক বলিউড নায়ক-নায়িকাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় বিরক্ত হয়ে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ত্যাগ করেছেন। অনেকে আবার কমেন্ট সেকশন বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন।

    সম্প্রতি এ তালিকায় নতুন সংযোজন পঞ্জাবি অভিনেত্রী ম্যান্ডি তখর। অভিযোগ, কয়েকদিন আগেই ম্যান্ডির ছবি বিকৃত করে একটি পর্ন সাইটের ভিডিওতে ব্যবহার করা হয়েছে।

    প্রথমে ম্যান্ডি এ নিয়ে মুখ খোলেননি। পরে ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গেলে তিনি অভিযোগ জানাতে বাধ্য হন।

    জানা গেছে, খুবই বুদ্ধি ও সাহসের সঙ্গে বিষয়টি সামলেছেন ম্যান্ডি। প্রথমে কিছু বলেননি তিনি, সাইবার দুনিয়ায় এভাবে প্রতিদিন ট্রল ও সমালোচনার স্বীকার হতে হয় বলে চুপ করেছিলেন তিনি।

    সম্প্রতি ম্যান্ডি পুলিশের দ্বারস্থ হয়ে এফআইআর দায়ের করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এভাবে তাকে বদনাম করার জন্যও অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। চণ্ডীগড়ের পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    পাঞ্জাবি ফিল্মের জগতে জনপ্রিয় নায়িকা ম্যান্ডি তখর। এ ঘটনায় তার পাশে দাঁড়িয়েছেন দিলজিত দোসাঞ্জ, নীরু ও সোনম বাজওয়ার মতো তারকারা। ম্যান্ডি রব দা রেডিয়ো, আরদাস ও সর্দারজির মতো একাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন।

    কিছুদিন আগেই সোনাক্ষী সিনহাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় হেনস্থার দায়ে এক যুবককে গ্রেফতার করেছিল মহারাষ্ট্র পুলিশের সাইবার শাখা। সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহাকে ক্রমাগত হেনস্থা ও কুরুচিকর আক্রমণের অভিযোগ রয়েছে ধৃতের বিরুদ্ধে।

    ওই যুবকের বিরুদ্ধে মুম্বাইয়ের সাইবার ক্রাইম শাখায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন সোনাক্ষী। তারপরই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করে পুলিশ। সোনাক্ষী নিজেও সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্যানেদের জন্য একটি ভিডিও পোস্ট করে অনুরোধ করেন কোনোভাবেই সোশ্যাল মিডিয়ায় হেনস্থা বরদাস্ত করতে না।

    সোনাক্ষী এ প্রসঙ্গে বলেন, অনলাইন দুনিয়াটা অনেক বেশি নিরাপদ থাকার কথা ছিল, কিন্তু সেটা নেই। কিন্তু আমি চুপ করে থাকব না। আমি হেনস্থা সহ্য করব না, আপনারাও করবেন না। অনলাইন হেনস্থার বিরুদ্ধে চলুন সবাই মিলে রুখে দাঁড়াই। আমি এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলাম এবং তাকে মুম্বাই পুলিশের সাইবার ক্রাইম ব্রাঞ্চ গ্রেপ্তার করেছে। আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। অনলাইন হেনস্থা একটা অপরাধ।

     

    পাবনা জেলা জাকের পার্টির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত : দৈনিক পাবনার সময়

     

    বিদেশফেরত ৩০২ বাংলাদেশি রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত!

    আরও খবর

    রূপগঞ্জে নাশকতা ঠেকাতে যানবাহনে পুলিশের ব্যাপক তল্লাশি

    লালমোহনে বিয়ের ১৭ দিন পর পরকিয়া প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকা

    যুবককে গলাকেটে হত্যা, স্ত্রী পলাতক

    রামগড়ে কৃষি প্রণোদনায় বিনামূল্যে আনারসের চারা বিতরণ 

    ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ছেলেকে বাঁচাতে মা-বাবার আকুতিপ্রেস রিলিজঃ সাথিয়ার আলোচিত রাজা হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন। গত ইং ১৭/০৭/২০২২ তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ০৭ ঘটিকার সময় ভিকটিম রাজা প্রাং (৫০), পিতা-মৃত সিরাজ প্রাং,সাং-শ্রীধরকুড়া, থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনা তার পূর্ব পরিচিত মোঃ অনিক হোসেন (১৮) ও হৃদয় হোসেনর (১৯) সাথে প্রতিবেশি জয়নালের (২৫) সিএনজি করে পিকনিক খাওয়ার কথা বলে বরাট, কাশিনাথপুরের দিকে যায়। যথাসময়ে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে না ফেরায় রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা রাজার মোবাইল নাম্বারে ফোন দিলে সিএনজি চালক জয়নাল ফোনটি রিসিভ করে বলে যে, তার কাছে ভিকটিম রাজা মোবাইল ফোনটি রেখে কোথায় যেন চলে গেছে। ঐ দিন রাত্রিতে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে ফেরত না আসলে পরিবারের লোকজন রাজা প্রাং-কে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি করিতে থাকে। খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে গত ইং ২০/০৭/২০২২ তারিখ সকাল অনুমান সকাল ০৯.০০ ঘটিকার সময় সাঁথিয়া থানাধীন সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের কচুরি পানার মধ্যে ভিকটিম রাজার অর্ধগলিত লাশ পাওয়া যায়। বিষয়টি হত্যাকান্ড হিসেবে প্রাথমিক ভাবে ধারণা হওয়ায় ভিকটিম রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন যার মামলা নং-২২, তাং-২১/০৭/২০২২ খ্রিঃ, ধারা-৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে তৎকালীন পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম স্যারের নির্দেশনায় ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে ১। সিএনজি চালক জয়নাল (২৫) ২। মোঃ হৃদয় হোসেন (২০) এবং ৩। পিয়াস সরকার (২৩) দের গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক আসামী গণ এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করলে তাদের অত্র মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে পাবনা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ আকবর আলী মুনসী স্যারের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে জনাব মোঃ মাসুদ আলম,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ), জনাব কল্লোল কুমার দত্ত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, (বেড়া সার্কেল), জনাব আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম, অফিসার ইনচার্জ এবং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই ইমতিয়াজ এর নেতৃত্বে একটি চৌকস টিম ঢাকা,গাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ এর শাহজাদপুর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সন্দেহে ১। মোঃ মামুন খান (২৩), পিতা-মোঃ দুলাল খান এবং ২। মোঃ আশিক ফকির (২৫), পিতা-মোঃ আনিছ ফকির , উভয় সাং-সোনাকুড়া বরাট,থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনাদ্বয়কে গ্রেফতার পূর্বক বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) বিজ্ঞ আদালতে ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) এর প্রদত্ত জবানবন্দিতে জানা যায় যে, ভিকটিম রাজা প্রাং মাদকের সাথে সম্পৃক্ত ছিল। মাদক খাওয়ার টাকা পয়সাকে কেন্দ্র করে আসামী হৃদয় এবং অনিকের সাথে ঝামেলা ছিল। অপর আসামী মামুন এবং জুয়েলের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে সাথিয়া থানায় মাদকদ্রব্য আইনে একটা মামলা হয়। এই মামলার সোর্স হিসেবে ভিকটিম রাজা ছিল বলে আসামীদের ধারণা। আর এই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী রনির সাথে খাসের পুকুর ও জমির দখল নিয়ে বিরোধ ছিল। উক্ত বিরোধ ও পূর্বশত্রুতার জের ধরে পূর্বপরিকল্পিত ভাবে কৌশলে ভিকটিম রাজা প্রাং-কে মোঃ জয়নাল এর সিএনজি যোগে মোঃ হৃদয় ও মোঃ অনিক কে দিয়ে ডেকে নিয়ে আসার পর মাদকদ্রব্য গঁাজা খাওয়ার কথা বলে সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের ধারে পাটক্ষেতে নিয়ে যায় এবং রাত্রি অনুমান ১০.০০ ঘটিকা হতে ১১.০০ ঘটিকার মধ্যে আসামী মোঃ রনির নেতৃত্বে মোঃ হৃদয়, মোঃ জয়নাল, মোঃ অনিক, মোঃ জুয়েল, মোঃ মামুন, মোঃ আশিক, এনামুল হক ও মোঃ সোহেলগন মিলে ভিকটিম রাজাকে গলাটিপে হত্যা করে মৃতদেহ পার্শ্ববর্তী ক্যানেল-এ কচুরিপানার মধ্যে লুকিয়ে রাখে। আসামী মোঃ জয়নাল এর নিকট হতে ভিকটিম রাজা প্রাং এর ব্যাবহৃত মোবাইল ফোন ও সিএনজি গাড়ী উদ্ধার পূর্বক জব্দ করা আছে

    ভাঙ্গায় বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছে ধাক্কা, চারজন নিহত, আহত ১০

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ