• আরো

    কালীগঞ্জে আসামী খুঁজতে গেলে পুলিশকে স্থানীয় যুবকের বাধা, অসদাচরণ 

      প্রতিনিধি ৩ মে ২০২৩ , ৮:৪৯:২৮ প্রিন্ট সংস্করণ

     

    স্টাফ রিপোর্টার:

     

    গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ থানাধীন নরুন এলাকার মুন্সিপাড়া জামে মসজিদের ভিতর গত ১৪ই এপ্রিল শুক্রবার জুমার নামাজের পর এলাকার কতিপয় সন্ত্রাসী, এক যুবককে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।

     

    পরবর্তীতে আহত ওই যুবক কালীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করে, অভিযোগে উল্লেখ করা হয় তার একটি হাত ভেঙে ফেলা এবং বিভিন্ন জায়গায় গুরুতর জখম করা হয়।

     

    বাদী বিজ্ঞ গাজীপুর জেলা দায়রা জজ আদালতের মাধ্যমে আবেদন করে কালীগঞ্জ থানায় মামলা রুজু করায়। যাহার নম্বর সি আর মামলা নং ১৭৭/২৩ এবং কালীগঞ্জ থানার মামলা নং ০১(৫)২৩ । তারই ধারাবাহিকতায় কালীগঞ্জ থানার সাব ইন্সপেক্টর মাযহারুল হক কে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয় এবং আসামিদের ধরার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়।

     

    এস আই মাজহারুল হকের সাথে কথা বলে জানা যায় সোমবার ১লা মে রাতে চারজন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে আসামি খুঁজতে বের হন তিনি। রাত ২টার দিকে উপজেলার জাংগালীয়া ইউনিয়নের আজমতপুর বিশ্বরোড চৌরাস্তা এলাকার কেএন এন্টারপ্রাইজ ফিলিং স্টেশনে এ গিয়ে মামলার ৩ নং আসামি সোহাগ(২৭), পিতা- আজিমউদ্দীন সাং- নরুন, থানা-কালীগঞ্জ, জেলা-গাজীপুরকে খোঁজ করতে কথা বলেন রিফাত এর সহকর্মীর সাথে এমন সময় রিফাত পুলিশ সম্বন্ধে বাজে মন্তব্য করে এবং পুলিশি কাজে বাধা দিয়ে অসদাচরণ করিলে প্রতিবাদে আমি তাকে একটি থাপ্পড় দেই। রিফাত আবারো বলে তার বড় সাংবাদিক আছে, আমরা সেখানে সোহাগকে না পেয়ে চলে আসি।

     

    এসআই মাজহারুল হক দুঃখ প্রকাশ করে বলেন বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় সাংবাদিক আমার বক্তব্য না নিয়েই উক্ত নিউজ করেছে।

     

    সরেজমিন ওই পাম্পের সিসি ফুটেজে দেখা যায় রিফাত এর সহকর্মী এর সাথে এসআই মাজহারুল হক কথা বলছে এমন সময় রিফাত পুলিশ সম্বন্ধে বাজে মন্তব্য করে, পুলিশি কাজে বাধাসহ অসদাচরণ করে চলে যাওয়ার জন্য বললে এসআই মাজহারুল হক তাকে একটি থাপ্পড় প্রদান করে।

     

    এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ ফায়েজুর রহমান বলেন ২ মে মঙ্গলবার সোহাগকে গ্রেফতার করা হয় এবং অদ্য ৩ মে সোহাগকে আদালতে প্রেরণ করা হয়।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ