• আরো

    আজ জমিদার আব্দু মিঞার ৭৬তম মৃত্যুবার্ষিকী

      প্রতিনিধি ১৯ মে ২০২৩ , ৯:৩৪:০৪ প্রিন্ট সংস্করণ

     

    মোঃ মুক্তাদির হোসেন স্টাফ রিপোর্টার:

     

    গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলাধীন ফুলদী নিবাসী ভাওয়াল পরগনার একমাত্র মুসলিম জমিদার মুন্সী মুহাম্মদ সফদর খাঁর সুযোগ্য পুত্র, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক ও ভাওয়াল ফুলদী এষ্টেট-এর জমিদার মরহুম মেজবাহউদ্দিন আহমেদ খানের (আব্দু মিঞা) ৭৬ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ১৯ মে, ৫ জ্যৈষ্ঠ শুক্রবার।

     

    এ উপলক্ষে রাজা মিয়া সমাজ কল্যাণ ট্রাষ্ট মরহুমের প্রতিষ্ঠিত ফুলদী জাবালী নূর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে বাদ জু’মা দোয়া ও মিলাদ মাহফিল এবং কবর জিয়ারতের আয়োজন করেছে।

     

    উক্ত অনুষ্ঠানে সকলকে শরীক হয়ে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।

     

    উল্লেখ মরহুম মেজবাউদ্দিন আহমেদ খান (আব্দু মিঞা) ফুলদী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলদী কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দান, বড়গাঁও হাটখোলা, ভ্ইূয়াবো ওয়াকফ এষ্টেট প্রতিষ্ঠাসহ তাঁর মালিকানাধীন ৬৯ টি মৌজায় বিভিন্ন প্রজাহিতকর কর্মকান্ড করে গেছেন।

     

    তিনি তাঁর মালিকানাধীন ঐসব মৌজায় প্রজাদের জন্য পুকুর, মক্তব, মন্দির, মসজিদসহ বিভিন্ন স্থাপনা প্রতিষ্ঠা করেন।

     

    মেজবাউদ্দিন আহম্মেদ খান (আব্দু মিঞা) তৎকালীন অবিভক্ত ভারতের কেন্দ্রীয় মুসলিম লীগের অন্যতম সদস্য ও জয়দেবপুর মহকুমা মুসলিম লীগের সভাপতি ছিলেন। তিনি বৃটিশ রাজ কতৃর্ক প্রথম শ্রেণীতে অর্ডার অফ বৃটিশ ইন্ডিয়া লাভ করেন। এছাড়া তিনি ‘অনারারি ক্যাপ্টেন’ ও ‘খাঁন বাহাদুর’ উপাধিতে ভূসিত হন এবং প্রেইড এন্ড অনার পদক লাভ করেন। তিনি মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত বিভিন্ন সমাজ কল্যাণমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ

    স্বামীকে অপহরণ করে হত্যা, ১৪ বছর পর স্ত্রী গ্রেফতার

    ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ছেলেকে বাঁচাতে মা-বাবার আকুতিপ্রেস রিলিজঃ সাথিয়ার আলোচিত রাজা হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন। গত ইং ১৭/০৭/২০২২ তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ০৭ ঘটিকার সময় ভিকটিম রাজা প্রাং (৫০), পিতা-মৃত সিরাজ প্রাং,সাং-শ্রীধরকুড়া, থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনা তার পূর্ব পরিচিত মোঃ অনিক হোসেন (১৮) ও হৃদয় হোসেনর (১৯) সাথে প্রতিবেশি জয়নালের (২৫) সিএনজি করে পিকনিক খাওয়ার কথা বলে বরাট, কাশিনাথপুরের দিকে যায়। যথাসময়ে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে না ফেরায় রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা রাজার মোবাইল নাম্বারে ফোন দিলে সিএনজি চালক জয়নাল ফোনটি রিসিভ করে বলে যে, তার কাছে ভিকটিম রাজা মোবাইল ফোনটি রেখে কোথায় যেন চলে গেছে। ঐ দিন রাত্রিতে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে ফেরত না আসলে পরিবারের লোকজন রাজা প্রাং-কে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি করিতে থাকে। খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে গত ইং ২০/০৭/২০২২ তারিখ সকাল অনুমান সকাল ০৯.০০ ঘটিকার সময় সাঁথিয়া থানাধীন সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের কচুরি পানার মধ্যে ভিকটিম রাজার অর্ধগলিত লাশ পাওয়া যায়। বিষয়টি হত্যাকান্ড হিসেবে প্রাথমিক ভাবে ধারণা হওয়ায় ভিকটিম রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন যার মামলা নং-২২, তাং-২১/০৭/২০২২ খ্রিঃ, ধারা-৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে তৎকালীন পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম স্যারের নির্দেশনায় ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে ১। সিএনজি চালক জয়নাল (২৫) ২। মোঃ হৃদয় হোসেন (২০) এবং ৩। পিয়াস সরকার (২৩) দের গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক আসামী গণ এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করলে তাদের অত্র মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে পাবনা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ আকবর আলী মুনসী স্যারের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে জনাব মোঃ মাসুদ আলম,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ), জনাব কল্লোল কুমার দত্ত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, (বেড়া সার্কেল), জনাব আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম, অফিসার ইনচার্জ এবং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই ইমতিয়াজ এর নেতৃত্বে একটি চৌকস টিম ঢাকা,গাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ এর শাহজাদপুর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সন্দেহে ১। মোঃ মামুন খান (২৩), পিতা-মোঃ দুলাল খান এবং ২। মোঃ আশিক ফকির (২৫), পিতা-মোঃ আনিছ ফকির , উভয় সাং-সোনাকুড়া বরাট,থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনাদ্বয়কে গ্রেফতার পূর্বক বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) বিজ্ঞ আদালতে ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) এর প্রদত্ত জবানবন্দিতে জানা যায় যে, ভিকটিম রাজা প্রাং মাদকের সাথে সম্পৃক্ত ছিল। মাদক খাওয়ার টাকা পয়সাকে কেন্দ্র করে আসামী হৃদয় এবং অনিকের সাথে ঝামেলা ছিল। অপর আসামী মামুন এবং জুয়েলের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে সাথিয়া থানায় মাদকদ্রব্য আইনে একটা মামলা হয়। এই মামলার সোর্স হিসেবে ভিকটিম রাজা ছিল বলে আসামীদের ধারণা। আর এই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী রনির সাথে খাসের পুকুর ও জমির দখল নিয়ে বিরোধ ছিল। উক্ত বিরোধ ও পূর্বশত্রুতার জের ধরে পূর্বপরিকল্পিত ভাবে কৌশলে ভিকটিম রাজা প্রাং-কে মোঃ জয়নাল এর সিএনজি যোগে মোঃ হৃদয় ও মোঃ অনিক কে দিয়ে ডেকে নিয়ে আসার পর মাদকদ্রব্য গঁাজা খাওয়ার কথা বলে সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের ধারে পাটক্ষেতে নিয়ে যায় এবং রাত্রি অনুমান ১০.০০ ঘটিকা হতে ১১.০০ ঘটিকার মধ্যে আসামী মোঃ রনির নেতৃত্বে মোঃ হৃদয়, মোঃ জয়নাল, মোঃ অনিক, মোঃ জুয়েল, মোঃ মামুন, মোঃ আশিক, এনামুল হক ও মোঃ সোহেলগন মিলে ভিকটিম রাজাকে গলাটিপে হত্যা করে মৃতদেহ পার্শ্ববর্তী ক্যানেল-এ কচুরিপানার মধ্যে লুকিয়ে রাখে। আসামী মোঃ জয়নাল এর নিকট হতে ভিকটিম রাজা প্রাং এর ব্যাবহৃত মোবাইল ফোন ও সিএনজি গাড়ী উদ্ধার পূর্বক জব্দ করা আছে

    কুমিল্লায় সিগারেট খাওয়া নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবককে হত্যা

    পাড়া মহল্লায় গরুর সমিতিই ঈদের বাড়তি আনন্দ

    বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি’র কেন্দ্রীয় কমিটি  চেয়ারম্যান-খন্দকার আছিফুর রহমান,মহাসচিব মো: ছগীর আহমেদ

    ধামরাইয়ে শাসন তোরুন ক্লাবের উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস পালিত