• আরো

    সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময় সভা ও বেড়া উপজেলাকে ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা করার আলোচনা

      প্রতিনিধি ১১ জুলাই ২০২৩ , ৯:৪৯:৩০ প্রিন্ট সংস্করণ

     

    সরকার আরিফ ইখতেখার : মঙ্গলবার ১১ জুলাই ২০২৩ ইং বিকেলে বেড়া উপজেলাকে ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা করার লক্ষ্যে সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় উপস্থিত ছিলেন,মোঃ আরিফুল ইসলাম উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বেড়া,পাবনা।উপ-সহকারী প্রকৌশলী সহ এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বেড়া প্রেস ক্লাব এর সাবেক সভাপতি জাতীয় দৈনিক নয়াদিগন্ত পত্রিকার বেড়া উপজেলা প্রতিনিধি শফিউল আযম,বেড়া প্রেস ক্লাব সাধারণ সম্পাদক মহসীন মল্লিক,সহ জাতীয় দৈনিক বিভিন্ন পত্রিকার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

    এসময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহা,সবুর আলী তার লিখিত বক্তব্যে বলেন,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলার পূর্বশর্ত ছিল গরীব, অসহায় মানুষের বাসস্থান সৃষ্টি। ১৯৭২ সালে ২০ ফেব্রুয়ারী তিনি নোয়াখালী জেলার(বর্তমান লক্ষীপুর) চরপোড়াগাছা প্রাম পরিদর্শন করেন এবং গৃহহীনদের গৃহ নির্মাণের নির্দেশ প্রদান করেন। জাতির পিতার স্বপ্নপূরনে বাংলাদেশর একজন মানুষ ও গৃহহীন থাকবে না,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ ঘোষণা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সারা দেশের ন্যায় বেড়া উপজেলায় ৪টি ধাপে সর্বমোট ৮৭৪ জন ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর হস্তান্তরের মাধ্যমে এ উপজেলাকে ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা করার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে।

    তিনি আরো বলেন,গৃহ নির্মাণ কাজে সহযোগিতার জন্য মাননীয় ডেপুটি স্পীকার এ্যাড: শামসুল হক টুকু এমপি,মাননীয় সংসদ সদস্য ৬৯,পাবনা-২ আহমেদ ফিরোজ কবির,উপজেলা চেয়ারম্যান, সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান, সহকারী কমিশনার(ভূমি),উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, উপ-সহকারী প্রকৌশলী,সার্ভেয়ার ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা সহ বেড়া উপজেলার সর্বস্তরের সাংবাদিকবৃন্দ ও সুধীজনের সহযোগিতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই মহৎ উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি বেড়াও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। উল্লেখ্য যে,রুপপুর ইউনিয়নে ১৭০ টি ঘর নির্মিত হলেও সেখানে জাতসাখিনী ইউনিয়নের কিছু সংখ্যক ‘ক’ শ্রেণির ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে পুর্নবাসন করা হয়েছে। আবার চাকলা ইউনিয়নে ২৩১ টি ঘর নির্মিত হলেও সেখানে কৈটোলা ও নতুন ভারেঙ্গা ইউনিয়নের কিছু সংখ্যক ‘ক’ শ্রেণির ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে পুর্নবাসন করা হয়েছে। আবার মাশুমদিয়া ইউনিয়নে ৬৭ টি ঘর নির্মিত হলেও সেখানে ঢালারচর ইউনিয়নের কিছু সংখ্যক ‘ক’ শ্রেণির ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে পুর্নবাসন করা হয়েছে এবং পৌরসভায় ২৯ টি ঘর নির্মিত হলেও সেখানে হাটুরিয়া ইউনিয়নের কিছু সংখ্যক ‘ক’ শ্রেণির ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে পুর্নবাসন করা হয়েছে।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ