• সারাদেশ

    সুজানগরের দুলাইতে মরহুম আঃ রহিম মোল্লার ২৩ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত

      প্রতিনিধি ১ জুলাই ২০২২ , ৯:৫৯:৩৫ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোঃ রফিকুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার

    আজ ১/০৭/২০২২ রোজ শুক্রবার দুলাই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মরহুম আঃ রহিম মোল্লার ২৩ তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা, মিলাদ মাহফিল ও তবারক বিতরণ অনুষ্ঠিত হল।
    উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আঃ রহিম মোল্লার জেষ্ঠ পুত্র ও দুলাই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ বাচ্চু মোল্লা।
    উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব আঃ ওহাব
    সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সুজানগর উপজেলা শাখা।
    সিরাজুল ইসলাম সাজাহান
    সাবেক সহসভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সুজানগর উপজেলা শাখা ও চেয়ারম্যান দুলাই ইউনিয়ন পরিষদ।
    আঃ মতিন মৃধা
    সাবেক সহসভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, সুজানগর উপজেলা শাখা ও চেয়ারম্যান তাঁতিবন্দ ইউনিয়ন পরিষদ।
    মোঃ শাহিন চৌধুরি।

    সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সুজানগর উপজেলা শাখা, বর্তমান সহসভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আমিন পুর থানা শাখা ও চেয়ারম্যান সাগরকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ।
    মোঃ আঃ মালেক মাষ্টার
    সাধারণ সম্পাদক দুলাই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ।
    এ ছারা আরও উপস্থিত ছিলেন সুজানগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ, সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন ইউনিটের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ দুলাই ইউনিয়ন এর সর্বস্তরের জনগন এবং মরহমের পরিবার-পরিজন আত্বিয়- স্বজন গুনগ্রাহী শুভানুধ্যায়ী গণ।
    উক্ত অনুষ্ঠানে মরহুমের জীবনের উপর স্মৃতিচারণ, রুহের মাগফিরাত কামনা করে সবশেষে তবারক বিতরন করে অনুষ্ঠান শেষ হয়।

    আরও খবর

    গাজীপুর-৫ আসনে তৃতীয় লিঙ্গের ঊর্মি লিবারেল ইসলামিক জোটের প্রার্থী

    ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ছেলেকে বাঁচাতে মা-বাবার আকুতিপ্রেস রিলিজঃ সাথিয়ার আলোচিত রাজা হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন। গত ইং ১৭/০৭/২০২২ তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ০৭ ঘটিকার সময় ভিকটিম রাজা প্রাং (৫০), পিতা-মৃত সিরাজ প্রাং,সাং-শ্রীধরকুড়া, থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনা তার পূর্ব পরিচিত মোঃ অনিক হোসেন (১৮) ও হৃদয় হোসেনর (১৯) সাথে প্রতিবেশি জয়নালের (২৫) সিএনজি করে পিকনিক খাওয়ার কথা বলে বরাট, কাশিনাথপুরের দিকে যায়। যথাসময়ে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে না ফেরায় রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা রাজার মোবাইল নাম্বারে ফোন দিলে সিএনজি চালক জয়নাল ফোনটি রিসিভ করে বলে যে, তার কাছে ভিকটিম রাজা মোবাইল ফোনটি রেখে কোথায় যেন চলে গেছে। ঐ দিন রাত্রিতে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে ফেরত না আসলে পরিবারের লোকজন রাজা প্রাং-কে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি করিতে থাকে। খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে গত ইং ২০/০৭/২০২২ তারিখ সকাল অনুমান সকাল ০৯.০০ ঘটিকার সময় সাঁথিয়া থানাধীন সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের কচুরি পানার মধ্যে ভিকটিম রাজার অর্ধগলিত লাশ পাওয়া যায়। বিষয়টি হত্যাকান্ড হিসেবে প্রাথমিক ভাবে ধারণা হওয়ায় ভিকটিম রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন যার মামলা নং-২২, তাং-২১/০৭/২০২২ খ্রিঃ, ধারা-৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে তৎকালীন পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম স্যারের নির্দেশনায় ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে ১। সিএনজি চালক জয়নাল (২৫) ২। মোঃ হৃদয় হোসেন (২০) এবং ৩। পিয়াস সরকার (২৩) দের গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক আসামী গণ এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করলে তাদের অত্র মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে পাবনা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ আকবর আলী মুনসী স্যারের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে জনাব মোঃ মাসুদ আলম,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ), জনাব কল্লোল কুমার দত্ত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, (বেড়া সার্কেল), জনাব আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম, অফিসার ইনচার্জ এবং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই ইমতিয়াজ এর নেতৃত্বে একটি চৌকস টিম ঢাকা,গাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ এর শাহজাদপুর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সন্দেহে ১। মোঃ মামুন খান (২৩), পিতা-মোঃ দুলাল খান এবং ২। মোঃ আশিক ফকির (২৫), পিতা-মোঃ আনিছ ফকির , উভয় সাং-সোনাকুড়া বরাট,থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনাদ্বয়কে গ্রেফতার পূর্বক বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) বিজ্ঞ আদালতে ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) এর প্রদত্ত জবানবন্দিতে জানা যায় যে, ভিকটিম রাজা প্রাং মাদকের সাথে সম্পৃক্ত ছিল। মাদক খাওয়ার টাকা পয়সাকে কেন্দ্র করে আসামী হৃদয় এবং অনিকের সাথে ঝামেলা ছিল। অপর আসামী মামুন এবং জুয়েলের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে সাথিয়া থানায় মাদকদ্রব্য আইনে একটা মামলা হয়। এই মামলার সোর্স হিসেবে ভিকটিম রাজা ছিল বলে আসামীদের ধারণা। আর এই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী রনির সাথে খাসের পুকুর ও জমির দখল নিয়ে বিরোধ ছিল। উক্ত বিরোধ ও পূর্বশত্রুতার জের ধরে পূর্বপরিকল্পিত ভাবে কৌশলে ভিকটিম রাজা প্রাং-কে মোঃ জয়নাল এর সিএনজি যোগে মোঃ হৃদয় ও মোঃ অনিক কে দিয়ে ডেকে নিয়ে আসার পর মাদকদ্রব্য গঁাজা খাওয়ার কথা বলে সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের ধারে পাটক্ষেতে নিয়ে যায় এবং রাত্রি অনুমান ১০.০০ ঘটিকা হতে ১১.০০ ঘটিকার মধ্যে আসামী মোঃ রনির নেতৃত্বে মোঃ হৃদয়, মোঃ জয়নাল, মোঃ অনিক, মোঃ জুয়েল, মোঃ মামুন, মোঃ আশিক, এনামুল হক ও মোঃ সোহেলগন মিলে ভিকটিম রাজাকে গলাটিপে হত্যা করে মৃতদেহ পার্শ্ববর্তী ক্যানেল-এ কচুরিপানার মধ্যে লুকিয়ে রাখে। আসামী মোঃ জয়নাল এর নিকট হতে ভিকটিম রাজা প্রাং এর ব্যাবহৃত মোবাইল ফোন ও সিএনজি গাড়ী উদ্ধার পূর্বক জব্দ করা আছে

    চাঁদাবাজি ও অপহরণের অভিযোগে সাথিঁয়া ছাত্রলীগের সম্পাদক সানা সহ গ্রেফতার ৫

    Entrepreneur and E-commerce Platform(EP)- উদ্যোক্তা প্ল্যাটফর্ম গ্রুপের বাগেরহাট জেলা মিটাপ অনুষ্ঠিত

    সিরাজগঞ্জে বিভিন্ন ক্লিনিক,হাসপাতাল এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারে জরিমানা আদায়

    পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার খননের শতবর্ষ পূর্তী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ