• সারাদেশ

    ডোমারে মৎস্য বিভাগের সংবাদ সম্মেলন

      প্রতিনিধি ২৩ জুলাই ২০২২ , ৭:০৬:৫০ প্রিন্ট সংস্করণ

    ডোমার (নীলফামারীর) প্রতিনিধি;

    জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২২ উপলক্ষে নীলফামারীর ডোমারে গনমাধ্যম কর্মীদের সাথে সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আংগুরী বেগম।

    শনিবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে মৎস্য দপ্তরের আয়োজনে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আংগুরী বেগম বলেন, “নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ ” এই প্রতিপাদ্যে ২৩জুলাই থেকে ২৯জুলাই পর্যন্ত জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালিত হচ্ছে। ২৪জুলাই ব্যানার ফেষ্টুন সহযোগে সড়ক র‌্যালি, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা, স্থানীয় পর্যায়ে সফল মৎস্য চাষি, ব্যক্তি, উদ্যোক্তাকে পুরস্কার প্রদান ও পোনামাছ অবমুক্ত করন। মৎস্য সেক্টরের বর্তমান সরকারের অগ্রগতি ও সাফল্য বিষয়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন। ২৫জুলাই প্রান্তিক পর্যায়ের মৎস্য চাষি ও মৎস্যজীবীদের সাথে মতবিনিময়। ২৬জুলাই অবৈধ জাল, মাছের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা। ২৭জুলাই উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় মৎস্য চাষিদের মাছচাষ বিষয়ক বিশেষ পরামর্শ সেবা প্রদান, পুকুরের মাটি ও পানি পরীক্ষা। ২৮জুলাই সুফলভোগীদের প্রশিক্ষণ এবং ২৯জুলাই জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের মুল্যায়ন ও সমাপনী অনুষ্ঠান।

    সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, ডোমার রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি জুলফিকার আলী ভূট্টো, সাধারণ সম্পাদক রওশন আলম পাপ্পু, প্রেসক্লাব সভাপতি মোজাফফর আলী, সাধারণ সম্পাদক রওশন রশীদ, রিপোর্টার্স ক্লাব সভাপতি রতন রায়, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন সোহাগ, আব্দুর রাজ্জাক রাজা, নুর কাদের সরকার ইমরান, আসাদুজ্জামান চয়ন, আবু ফাত্তাহ পাখি ও জাবেদুল ইসলাম সানবিম।

    আরও খবর

    তিন মাসেও গ্রেফতার হয়নি ভাঙ্গুড়ার সাংবাদিক আপনের ওপর হামলাকারীরা

    আন্তর্জাতিক সম্মেলন টেকসই উন্নয়নের জন্য পরিবেশগত সুরক্ষা বিষয়ে কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

    ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ছেলেকে বাঁচাতে মা-বাবার আকুতিপ্রেস রিলিজঃ সাথিয়ার আলোচিত রাজা হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন। গত ইং ১৭/০৭/২০২২ তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ০৭ ঘটিকার সময় ভিকটিম রাজা প্রাং (৫০), পিতা-মৃত সিরাজ প্রাং,সাং-শ্রীধরকুড়া, থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনা তার পূর্ব পরিচিত মোঃ অনিক হোসেন (১৮) ও হৃদয় হোসেনর (১৯) সাথে প্রতিবেশি জয়নালের (২৫) সিএনজি করে পিকনিক খাওয়ার কথা বলে বরাট, কাশিনাথপুরের দিকে যায়। যথাসময়ে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে না ফেরায় রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা রাজার মোবাইল নাম্বারে ফোন দিলে সিএনজি চালক জয়নাল ফোনটি রিসিভ করে বলে যে, তার কাছে ভিকটিম রাজা মোবাইল ফোনটি রেখে কোথায় যেন চলে গেছে। ঐ দিন রাত্রিতে ভিকটিম রাজা প্রাং বাড়ীতে ফেরত না আসলে পরিবারের লোকজন রাজা প্রাং-কে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি করিতে থাকে। খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে গত ইং ২০/০৭/২০২২ তারিখ সকাল অনুমান সকাল ০৯.০০ ঘটিকার সময় সাঁথিয়া থানাধীন সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের কচুরি পানার মধ্যে ভিকটিম রাজার অর্ধগলিত লাশ পাওয়া যায়। বিষয়টি হত্যাকান্ড হিসেবে প্রাথমিক ভাবে ধারণা হওয়ায় ভিকটিম রাজার স্ত্রী মোছাঃ রাশিদা বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন যার মামলা নং-২২, তাং-২১/০৭/২০২২ খ্রিঃ, ধারা-৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে তৎকালীন পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম স্যারের নির্দেশনায় ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে ১। সিএনজি চালক জয়নাল (২৫) ২। মোঃ হৃদয় হোসেন (২০) এবং ৩। পিয়াস সরকার (২৩) দের গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক আসামী গণ এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করলে তাদের অত্র মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে পাবনা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ আকবর আলী মুনসী স্যারের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে জনাব মোঃ মাসুদ আলম,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ), জনাব কল্লোল কুমার দত্ত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, (বেড়া সার্কেল), জনাব আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম, অফিসার ইনচার্জ এবং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই ইমতিয়াজ এর নেতৃত্বে একটি চৌকস টিম ঢাকা,গাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ এর শাহজাদপুর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সন্দেহে ১। মোঃ মামুন খান (২৩), পিতা-মোঃ দুলাল খান এবং ২। মোঃ আশিক ফকির (২৫), পিতা-মোঃ আনিছ ফকির , উভয় সাং-সোনাকুড়া বরাট,থানা-সাঁথিয়া, জেলা-পাবনাদ্বয়কে গ্রেফতার পূর্বক বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) বিজ্ঞ আদালতে ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। আসামী মোঃ মামুন খান (২৩) এর প্রদত্ত জবানবন্দিতে জানা যায় যে, ভিকটিম রাজা প্রাং মাদকের সাথে সম্পৃক্ত ছিল। মাদক খাওয়ার টাকা পয়সাকে কেন্দ্র করে আসামী হৃদয় এবং অনিকের সাথে ঝামেলা ছিল। অপর আসামী মামুন এবং জুয়েলের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে সাথিয়া থানায় মাদকদ্রব্য আইনে একটা মামলা হয়। এই মামলার সোর্স হিসেবে ভিকটিম রাজা ছিল বলে আসামীদের ধারণা। আর এই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী রনির সাথে খাসের পুকুর ও জমির দখল নিয়ে বিরোধ ছিল। উক্ত বিরোধ ও পূর্বশত্রুতার জের ধরে পূর্বপরিকল্পিত ভাবে কৌশলে ভিকটিম রাজা প্রাং-কে মোঃ জয়নাল এর সিএনজি যোগে মোঃ হৃদয় ও মোঃ অনিক কে দিয়ে ডেকে নিয়ে আসার পর মাদকদ্রব্য গঁাজা খাওয়ার কথা বলে সোনাকুড়া বরাট গ্রামের সরকারী ক্যানেলের ধারে পাটক্ষেতে নিয়ে যায় এবং রাত্রি অনুমান ১০.০০ ঘটিকা হতে ১১.০০ ঘটিকার মধ্যে আসামী মোঃ রনির নেতৃত্বে মোঃ হৃদয়, মোঃ জয়নাল, মোঃ অনিক, মোঃ জুয়েল, মোঃ মামুন, মোঃ আশিক, এনামুল হক ও মোঃ সোহেলগন মিলে ভিকটিম রাজাকে গলাটিপে হত্যা করে মৃতদেহ পার্শ্ববর্তী ক্যানেল-এ কচুরিপানার মধ্যে লুকিয়ে রাখে। আসামী মোঃ জয়নাল এর নিকট হতে ভিকটিম রাজা প্রাং এর ব্যাবহৃত মোবাইল ফোন ও সিএনজি গাড়ী উদ্ধার পূর্বক জব্দ করা আছে

    রাজশাহীর বাগমারায় মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ৯ দফা দাবী

    রামগড়ে এক বৃদ্ধের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

    মানিকছড়িতে রামগড় তথ্য অফিসের আয়োজনে মহিলা সমাবেশ

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ