• ইসলাম ও জীবন

    ইউটিউব আলেমদের মাসালায়; কুরবানির গোস্ত প্রকৃত ভোগকারীরা বঞ্চিত

      প্রতিনিধি ২৯ জুন ২০২৩ , ৮:০৬:৫৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    Exif_JPEG_420

    মিজানুর রহমান কাজল স্টাফ রিপোর্টার:

     

    বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম কোরবানি ঈদের মাংস গরিবের হয়তো এবারের ঈদে মাংস খাওয়া হবে না সম্প্রতি ইউটিউবে সোসাল মিডিয়ায় কিছু আলেম যে ভাবে কোরবানির মাংসের বন্টন নিয়ে মসলা প্রচার করছে। তাদের মতে কোরবানির গোশতের বাধ্যতামূলক সামাজিক বন্টন জায়েজ নেই। অবশ্য পুরো গোশত যদি নিজে রেখে দেয় তাতেও কোনো অসুবিধা নেই। প্রয়োজনে বণ্টনে কমবেশি করাতেও কোনো দোষ নেই। দেখতে সুন্দর ও মানবিক মনে হলেই যায়েজ হয়ে যায় না।জায়েজের জন্য প্রয়োজন শরীয় দলীল।অথচ এতকাল যাবত আমারা জেনে এবং পালন করে এসেছি কুরবানির গোশত তিন ভাগ করা উত্তম ও মুস্তাহাব।

    আমাদের সমাজে বর্তমানে বিভিন্ন মহল্লায় পাড়ায় প্রচলন আছে, কুরবানির গোশতের এক-তৃতীয়াংশ একস্থানে জমা করে মহল্লায় যারা কুরবানি করতে পারেনি তাদের তালিকা করে সুশৃংখলভাবে তাদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। প্রয়োজনে তাদের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়। বর্তমানে বিভিন্ন ইসলামিক বক্তৃতা বলেছেন কাজটি দেখতে ভালো হলেও এটি জায়েজ নেই। তাদের কথায় কোরবানির মাংস বিতরনের ক্ষেত্রে অনেকটা অনিহা প্রকাশ করতে লক্ষ্য করছি এ বছর অনেকে যারা কোরবানি দিতে যাচ্ছে । ফলে দেখা যাবে এতে অনেকে কোরবানি র মাংস গরীব দের দেওয়া থেকে বঞ্চিত করবে । আল্লাহ আমাদের সকল কে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ